আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে দাবিটি অসত্য। বিজেপিকে সমর্থনের কারণে নয় বরং মোবাইল চোর সন্দেহে স্থানীয়রা ওই ব্যক্তিকে মারধর করে।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে তুরস্ক এখনও পর্যন্ত ইজরায়েলের সঙ্গে সরাসরি সামরিক সংঘাতে জড়ায়নি। এই ভিডিওটি দিনতিনেক আগে গাজার এক ত্রাণশিবিরে ইজরায়লি হামলার।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে দাবিটি পুরোপুরি ভুয়ো। অমিতাভ বচ্চন এবং রেখা, দুজনেরই স্বাস্থ্য অবনতির দাবিটি ভিত্তিহীন এবং কোনও প্রমাণ ছাড়াই এই দাবি করা হচ্ছে।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল দাবিটি বিভ্রান্তিকর। প্রথমত, ঘটনাটি ২০২০ সালের। দ্বিতীয়ত, ওই ব্যক্তি নিজেই নিজের গায়ে আগুন দিয়েছিলেন। তৃতীয়ত, অভিযুক্ত পুলিশ আধিকারিককে সেই সময়ই বরখাস্ত করা হয়েছিল।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওতে যে দু’জনকে পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়াতে দেখা যাচ্ছে তারা বিজেপি কর্মী বা নেতা নয়। বরং তারা হলেন উত্তর প্রদেশের ভাদোহি জেলার সমাজবাদী পার্টির নেত্রী শ্যামলা সরোজ এবং তার স্বামী রাম সিং রাকেশ।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওটি জাতিগত বৈষম্য সংক্রান্ত কোনও ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। বরং সেটি উত্তর প্রদেশের বারাণসী জেলার লালপুর-পাণ্ডেপুর থানার পাহাড়িয়া এলাকায় তৃতীয় লিঙ্গের দুই গোষ্ঠীর বিবাদের দৃশ্য।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল ভিডিওটির দাবি অর্ধসত্য। চাকরিপ্রার্থীদের উপর লাঠিচার্জের এই ভিডিওটি উত্তর প্রদেশের নয়, বরং বিহারের।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওটির সঙ্গে বিহার তথা ভারতের কোনও সম্পর্ক নেই। বরং সেটি ব্রাজিলের জোয়াও পেসোয়ার মান্দাকারু নেইবারহুডে দুই দুষ্কৃতীর তরফে ২২ বছর বয়সী এক ডেলিভারি বয়কে হত্যার দৃশ্য।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওর যুবকের নাম ফায়াজ আনসারি। তার গায়ে কেউ আগুন লাগিয়ে দেয়নি। বরং বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় উত্তর প্রদেশের বালিয়া জেলায় ফায়াজ তার প্রেমিকার বাড়ির সামনে নিজেই নিজের গায়ে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওটি জলপাইগুড়ি কিংবা ভারতের নয়। বরং সেটি বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার যুগীরঘোপা গ্রামে এক মহিলা ও তার মেয়ের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারের দৃশ্য।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে দাবিটি পুরোপুরি ভুয়ো। এমন কোনও দুর্ঘটনা ঘটেনি। সঙ্গে ভিডিওটি ২০১৯ সালের একটি পৃথক ঘটনার।
আজতক ফ্যাক্ট চেকের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে যে দাবিটি অর্ধসত্য এবং বিভ্রান্তিকর। নরেন্দ্র মোদী বা জেপি নাড্ডা পহেলগাঁও হামলার পর কাশ্মীরে না গেলেও অমিত শাহ হামলার পরদিনই কাশ্মীরে গিয়েছিলেন।